বাংলাদেশে এক হিন্দু নারীকে গণধর্ষণ করা হয়েছে দাবিতে মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্সে ১৮ সেকেন্ডের ভিডিও ঘুরে বেড়াচ্ছে। এতে দেখা যাচ্ছে, রক্তাক্ত এক নারীকে বেশ কয়েকজন পুলিশ সদস্য কোথাও নিয়ে যাচ্ছেন। মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) দীপক শর্মা নামের একটি ভারতীয় এক্স হ্যান্ডল থেকে ভিডিওটি টুইট করে দাবি করা হয়, ‘ভিড
নতুন মাইলফলক অর্জন করেছে এক্সের (সাবেক টুইটার) বিকল্প মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্ম ব্লুস্কাই। প্ল্যাটফর্মটিতে ব্যবহারকারীর সংখ্যা এখন ১৫ মিলিয়ন বা ১ কোটি ৫০ লাখ। মাত্র এক মাস আগেই ব্লুস্কাইয়ের ব্যবহারকারী ছিল ১৩ মিলিয়ন বা ১ কোটি ৩০ লাখ। অর্থাৎ সোশ্যাল মিডিয়াটিতে ব্যবহারকারীর সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে। কারণ আর
আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক উপকমিটির সদস্য সাবরিনা চৌধুরী নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টায় এমন দাবিতে স্ক্রিনশটটি পোস্ট করে লেখেন, ‘Sabnam Faria কিছুক্ষণ আগে একটা পোস্ট করলেন ৫ মিনিট পর ডিলিট করে দিলেন।’
ডোনাল্ড ট্রাম্পের মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিজয়ের পর একটি নতুন ট্রেন্ড দেখা দিয়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে। একে ‘এমএটিজিএ আন্দোলন’ বলা হচ্ছে। ডোনাল্ড ট্রাম্পের জনপ্রিয় ‘মেক আমেরিকা গ্রেট এগেইন’ (এমএজিএ) স্লোগানের বিরুদ্ধে একটি প্রতিবাদ হিসেবে উঠে এসেছে ‘মেক অ্যাকুয়া তোফানা গ্রেট এগেন’ বা এ
সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্সের (সাবেক টুইটার) বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে কিছু ফরাসি সংবাদমাধ্যম। মামলায় অভিযোগে বলা হয়, সংবাদমাধ্যমগুলোকে কোনো অর্থ না দিয়েই তাদের কনটেন্টগুলো প্ল্যাটফর্মগুলোতে প্রকাশ করা হচ্ছে।
এলিস থমাস নামের এক ওপেন সোর্স ইন্টেলিজেন্স গবেষকের বরাত দিয়ে জার্মান সংবাদমাধ্যম ডয়েচে ভেলে জানিয়েছে, ট্রাম্পকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হতে সাহায্য করেছে এআই পরিচালিত বট নেটওয়ার্ক।
গত বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) ‘প্রবাসী জীবন’ নামের একটি ফেসবুক পেজ থেকে ভিডিওটি পোস্ট করা হয়। পোস্টটি আজ মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত পাঁচ শতাধিক শেয়ার হয়েছে। রিয়েকশন পড়েছে ৪ হাজারের বেশি। ভিডিওটি দেখা হয়েছে ৪২ হাজার বার।
ট্রাম্পের পাশাপাশি শেখ মুজিবুর রহমান এবং নব্বইয়ের দশকে স্বৈরাচার এরশাদবিরোধী গণ–আন্দোলনে নিহত নূর হোসেনের প্ল্যাকার্ডসহ আরেকটি ছবি এই হ্যান্ডল থেকে টুইট করে লেখা হয়, ‘বাংলাদেশে শুধুমাত্র ট্রাম্পকে সমর্থন করার কারণে সাধারণ মানুষদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। শেখ হাসিনার অনুপস্থিতিতে বাংলাদেশ কোথায় যাচ্ছে?’
তামিল অভিনেতা কমল হাসান ‘উলগানায়াগান’ বা ‘লিডার অব দ্য ওয়ার্ল্ড’ বা বিশ্বনেতা–এর মতো খেতাবে সম্বোধিত হতে চান না। সম্প্রতি এক বিবৃতিতে এ ঘোষণা দিয়েছেন অভিনেতা। তাঁর এক্স অ্যাকাউন্টের দীর্ঘ এক পোস্টে ইংরেজি ও তামিল ভাষায় এর কারণও ব্যাখ্যা করেছেন।
ষড়যন্ত্রের তত্ত্ব এক জিনিস আর বাস্তবতা আরেক জিনিস। আপনাদের জানার কথা, আওয়ামী লীগের অফিশিয়াল পেজে দেশের বাইরে বসে পোস্ট করে শ্রমিকদের উসকে দেওয়া হচ্ছে। ষড়যন্ত্র তো ঘোষণা দিয়ে হচ্ছে। এটা তো গোপনে হচ্ছে না। এটাতো পাবলিক ও সোশ্যাল মিডিয়ায় সবাই দেখেছে।
‘বঙ্গবন্ধুর সৈনিক আমরা’ নামের একটি ফেসবুক পেজে ৩২ সেকেন্ডের এমনই একটি ভিডিও পোস্ট করা হয়। ভিডিওটির ক্যাপশনে লেখা, ‘শুভ সকাল নূর চত্বরের দিকে যাচ্ছে। শুভ হোক, জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।’
শর্ট ভিডিও প্ল্যাটফর্ম টিকটকের অন্যতম চালিকা শক্তি সংগীত ও গান। এই প্ল্যাটফর্মের হাজারো ট্রেন্ডে মুখ্য ভূমিকা পালন করে মিউজিক। এ জন্য জনপ্রিয় স্ট্রিমিং পরিষেবা স্পটিফাই ও অ্যাপল মিউজিক থেকে সরাসরি গান পোস্ট করার নতুন ফিচার যোগ হচ্ছে টিকটকে। এই ফিচারের মাধ্যমে এসব প্ল্যাটফর্ম থেকে খুব সহজেই গান, প্লে
আজ শনিবার সন্ধ্যা থেকে ফেসবুকে একটি পোস্ট ভাইরাল হয়েছে, যেখানে দাবি করা হচ্ছে, ডোনাল্ড ট্রাম্প মনে করেন শেখ হাসিনাই বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী।
নারীদের জন্য কড়াকড়ি পোশাকবিধি রয়েছে ইরানে। দেশটিতে নারীদের হিজাব পরা বাধ্যতামূলক। তবে এই বাধ্যবাধকতার বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময়েই হয়েছে প্রতিবাদ। এরই ধারাবাহিকতায় সম্প্রতি দেশটিতে অভিনব প্রতিবাদ জানিয়েছেন এক নারী।
বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার–উজ–জামানের পেছনে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা ও বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পতাকা। আর ভারতের সেনাপ্রধান উপেন্দ্র দ্বিবেদীর পেছনে দেয়ালে ঝোলানো ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ভারত–বাংলাদেশের যৌথ বাহিনীর কাছে পাক বাহিনীর আত্মসমর্পণের ঐতিহাসিক ছবি।
মার্কিন নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয়ের পর তাঁর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ‘ট্রুথ সোশ্যাল’–এর শেয়ার দর কিছু সময়ের জন্য বেড়ে যায়। তবে দ্রুতই এর দর আবার কমে যেতে থাকে। এরপর একটি মাত্র পোস্টের মাধ্যমে আবার প্ল্যাটফর্মটির শেয়ার দর বাড়িয়ে দিয়েছেন ট্রাম্প। আর এর ফলে তাঁর মোট সম্পদের সঙ্গে অর্ধ বিলিয়ন ডলার যো
মেটা প্ল্যাটফর্মের সিইও মার্ক জাকারবার্গকে ২৫টি মামলায় ব্যক্তিগতভাবে দায়ী করা যাবে না বলে রায় দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল বিচারক। এই মামলাগুলোতে অভিযোগ করা হয়েছিল যে, তাঁর কোম্পানির সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো শিশুদের মধ্যে আসক্তি সৃষ্টি করেছে। সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।